নতুন ভোটার আইডি কার্ড করা ও ভোটার আইডি সংশোধনের নিয়ম।

 

নতুন ভোটার বা এনআইডি কার্ড করার নিয়ম। 

নতুন ভোটার আইডি করার জন্য মেনুবারের এই লিংকে ভোটার তথ্য  “নতুন নিবন্ধন” নামের অপশন এ ক্লিক করতে হবে। তাহলে কিভাবে আপনি নতুন ভোটার আইডির জন্য নিবন্ধন করবেন তার সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া দেখতে পারবেন।  সেখান থেকে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো প্রদান করে নিবন্ধন করার জন্য ফরম পূরণ করে নিন। সকল তথ্য পূরণ করার পর আপনাকে একটা পিডিএফ ফাইল আকারে ফর্ম ডাউনলোড করার অপশন দেওয়া হবে সেটা আপনাকে উপজেলায় জমা দিতে হবে। 

 উপজেলায় জমা দেওয়ার পর তারা আপনার কাছ থেকে সেগুলো রেখে দেবেন এবং পরবর্তীতে আপনার ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং চোখের কর্নিয়ার চাপ নেওয়ার জন্য ডাক দেবে।  এর জন্য আপনাকে মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে।  সেক্ষেত্রে আপনাকে কিছুদিন অপেক্ষা করতে হতে পারে। 

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য নিবন্ধন করার ক্ষেত্রে আপনাকে 16 বছরের অধিক বয়সের অধিকারী হতে হবে,  প্রবাসী বা বাদপড়া ভোটারগণ এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারবেন। 

আপনার তথ্য যাচাই করার পর নির্দিষ্ট সময় অতিক্রম হওয়ার পর আপনার আইডি কার্ড প্রস্তুত হবে এবং সেটি আপনি করুন নিজে নিজে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।  



NID bd helpline number । জাতীয় পরিচয় পত্র সংশ্লিষ্ট হেল্পলাইন নম্বর

বাংলাদেশ জাতীয় নির্বাচন কমিশন এর ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করুন নামে একটা অপশন রয়েছে সেখানে ক্লিক করলে আপনি সকল তথ্য পেয়ে যাবেন। আপনি আপনার এলাকা অনুসারে তথ্য বের করে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন। 

  • যোগাযোগের ঠিকানা: Nirbachan Bhaban (7th -8th Floor), Agargaon, Dhaka-1207
  • National Nid bd helpline number: 105
  • Nation NID bd helpline facebook page: Click Here
  • Nation NID helpline email: info@nidw.gov.bd
  • National NID bd helpline number +8801708501261 
  • যোগাযোগের সময়:  রবি থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত।

 
ভোটার আইডি সংশোধনের নিয়ম। কিভাবে জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করবেন 

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে চাইলে আপনাকে আপনার আইডি কার্ডের অথবা স্লিপ এর নম্বর দিয়ে লগইন করে প্রোফাইল পেজে যেতে হবে।  প্রফাইল পেজ এ যাওয়ার পর সেখান থেকে এডিট নামের অপশন রয়েছে অপশন থেকে পরিবর্তন অথবা সংশোধন করতে পারবেন। 

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য বাংলাদেশ সরকার নির্ধারিত কিছু ফি প্রদান করতে হয়। ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন সংক্রান্ত তথ্যের জন্য নিচের ছবিটি দেখুন অথবা এখানে ক্লিক করুন। 



আমার হারানো আইডি কার্ড কিভাবে অনলাইনে উত্তোলন করব 

আইডি কার্ড হারিয়ে গেলে সেটি উত্তোলন করার জন্য আপনাকে আপনার বসবাসরত এলাকার থানায় জিডি করতে হবে। জিডি করা প্রতিটি আপনাকে স্ক্যান করতে হবে অথবা মোবাইল দিয়ে ছবি তুলতে হবে। আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর দিয়ে লগইন করে প্রোফাইল পেজে যেতে হবে এবং সেখান থেকে সংশোধন অথবা পরিবর্তন অপশন এ থেকে হারানো আইডি কার্ডের জন্য নতুন আরেকটি আইডি কার্ড তৈরি করার আবেদন করতে হবে।  সাথে থানায় জিডি করা কপিটি আপনাকে আপলোড করে দিতে হবে।  নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাগন আপনার আবেদনটি যাচাই করে আপনার জন্য দুই সপ্তাহের মধ্যে আইডি কার্ড প্রস্তুত করবে।  এবং আপনাকে মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেবে।  মোবাইলে এসএমএস প্রাপ্তির পর আপনি নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার ভোটার আইডি কার্ড অথবা এনআইডি কার্ড অথবা জাতীয় পরিচয় পত্র টি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে লেমিনেটিং করে আপনি আইডি কার্ড হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন।

ভোটার নিবন্ধন হয়েছে কিন্তু জাতীয় পরিচয় পত্র এখনো পাইনি

যারা ভোটার হিসাবে নিবন্ধন করেছেন কিন্তু জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর পাননি তারা জাতীয় পরিচয় পত্র বিবরণী জানতে ভোটার তথ্য মেনুতে গিয়ে আপনার কাছে রক্ষিত ফরম নম্বর এবং আপনার জন্ম তারিখ সেইসাথে ক্যাপচা প্রদানের মাধ্যমে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর জেনে নিন অতঃপর রেজিস্টার মেনু থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে অনলাইন সেবার জন্য রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন। অথবা উপরে বর্ণিত স্টেপ গুলো ফলো করুন তাহলে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। 

আপনার ভোটার নিবন্ধন হয়েছে কিন্তু জাতীয় পরিচয় পত্র পাননি? 

আপনারা যারা ভোটার হিসাবে নিবন্ধন হয়েছেন কিন্তু জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর পাননি তারা জাতীয় পরিচয় বিবরণী জানতে “ভোটার তথ্য” মেনুতে গিয়ে আপনার কাছে রক্ষিত ফর্ম নম্বর (রশিদ ফর্ম) এবং আপনার জন্ম তারিখ ও ক্যাপচা প্রদানের মাধ্যমে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর টি জেনে নিন অত:পর “রেজিষ্টার” মেনুতে গিয়ে প্রয়োজনী তথ্য দিয়ে অন-লাইন সেবার জন্য রেজিষ্টেশন সম্পন্ন করুন। পরবর্তীতে “লগইন” মেনুতে গিয়ে আপনার ইউজার পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে “ডাউনলোড” মেনুতে গিয়ে আপনার পরিচয়পত্র কপি ডাউনলোড করতে পারবেন।

আপনি কি নতুন জাতীয় পরিচয় পত্র চান?

জাতীয় পরিচয়পত্র হালনাগাদ একটি চলমান প্রক্রিয়া। যিনি বাংলাদেশের নাগরিক কিন্তু এখনও নিবন্ধিত হননি,আপনার বয়স যদি ১০বছর বা বেশি হয়ে থাকে কিন্তু এখনও ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত হননি তাহলে online এ ফরম পূরণ করে আপনার সিডিউল মোতাবেক সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করে বায়োমেট্রিক প্রদান করুন। বায়োমেট্রিক প্রদানের সময় আপনার কিছু সংযুক্ত কাগজ পত্র প্রয়োজন হবে, যা নিন্মরুপ-

• অনলাইনে পূরণকৃত ফর্মের প্রিন্ট কপি

• এস.এস.সি সনদ -(বয়স প্রমানের সনদ)

• জন্ম নিবন্ধন -(বয়স প্রমানের সনদ)

• পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স / টি.আই.এন -(বয়স প্রমানের সনদ)

• ইউটিলিটি বিলের কপি/বাড়ী ভাড়ার রশিদ/হোল্ডিং ট্যাক্স রশিদ – (ঐ এলাকায় সচরাচর বসবাস করেন এরুপ কোন প্রমান)

• নাগরিকত্বের সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)

• বাবা, মা, স্বামী/স্ত্রীর আই.ডি কার্ডের কপি(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)

আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য হালনাগাদ করতে চান? 

২) তথ্য হালনাগাদ প্রক্রিয়ায় আপনাকে স্বাগত জানাই

আপনার নিজস্ব তথ্য হালনাগাদ ও অন্যান্য সেবা নেয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই ইতোমধ্যে ভোটার হতে হবে এবং এই ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধন করার জন্য আপনার বর্তমান কার্ডের নম্বর ও একটি কার্যকর মোবাইল নম্বর আপনার জন্মতারিখ ও ঠিকানা সম্পর্কিত তথ্য প্রয়োজন।

ক। ভূমিকাঃ-

আপনি ভোটার হয়ে থাকলে রেজিষ্ট্রেশন করে এই ওয়েবসাইটের সুবিধা নিন

রেজিষ্ট্রেশন করে আপনি নিম্নলিখিত সুবিধাসমূহ পেতে পারেন

• নিজস্ব প্রোফাইল তথ্য

• নির্বাচনকালীন ভোটকেন্দ্র সম্পর্কিত তথ্য

• কার্ডের তথ্য পরিবর্তন/সংশোধন/হালনাগাদের জন্য আবেদন। বিস্তারিত

• ঠিকানা অথবা ভোটার এলাকা পরিবর্তন/সংশোধন/হালনাগাদের আবেদন

• হারানো/নষ্ট কার্ড পুনর্মূদ্রনের আবেদন । বিস্তারিত

• ছবি,স্বাক্ষর ইত্যাদি পরিবর্তনের এপয়েন্টমেন্ট করা

• আবেদনপত্রের বর্তমান অবস্থা ইত্যাদি…

খ। প্রয়োজনীয় তথ্যাবলীঃ

• তথ্য পরিবর্তনের জন্য, তার সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সরবরাহ করুন।

• সাধারন জিজ্ঞাসা লিংকে জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত তথ্য দেখুন।

 জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য হালনাগাদ বা সংশোধনের জন্য কি কি দলিলাদি  প্রয়োজন? 

১) জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর নাম (বাংলা/ইংরেজি) এবং জন্মতারিখ সংশোধনের ক্ষেত্রে, উক্ত সংশোধনের স্বপক্ষে, ক্ষেত্রমত, নিম্নবর্ণিত কাগজপত্র/তথ্যাদি জমা দিতে হইবে, যথা:-

(ক) শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম এসএসসি/সমমান হইলে এসএসসি/সমমান সনদপত্র;

(খ) শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম এসএসসি/সমমান না হইলে এবং তিনি সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত, আধা-স্বায়ত্বশাসিত কিংবা সংবিধিবদ্ধ কোনো সংস্থায় চাকুরীরত হইলে, চাকুরী বই/মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার (এমপিও);

(গ) অন্যান্য ক্ষেত্রে, জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর পাসপোর্ট/জন্ম নিবন্ধন সনদ/ড্রাইভিং লাইসেনস/ট্রেড লাইসেনস/কাবিননামার সত্যায়িত অনুলিপি;

(ঘ) নামের আমূল পরিবর্তনের ক্ষেত্রে, প্রার্থিত পরিবর্তনের যথার্থতা সম্পর্কে গ্রহণযোগ্য দলিলাদি [এসএসসি সনদ/পাসপোর্ট/চাকুরী বই/মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার (এমপিও)/ড্রার্ইভিং লাইসেনস, যাহার ক্ষেত্রে যেটি প্রযোজ্য] ছাড়াও ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সম্পাদিত হলফনামা ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির কপি;

(ঙ) ধর্ম পরিবর্তনের কারণে নাম পরিবর্তনের ক্ষেত্রে, ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সম্পাদিত হলফনামা ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির কপি এবং আবেদনের যথার্থতা সম্পর্কে গ্রহণযোগ্য দলিলাদি (শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র/পাসপোর্ট/ড্রাইভিং লাইসেনস/জন্ম নিবন্ধন সনদ, ইত্যাদি যাহার ক্ষেত্রে যেটি প্রযোজ্য)।

(২) বিবাহ বা বিবাহ বিচ্ছেদ বা অন্য কোন কারণে কোনো মহিলা তাহার নামের সহিত স্বামীর নামের অংশ (টাইটেল) সংযোজন বা বিয়োজন বা সংশোধন করিতে চাহিলে, তাহাকে কাবিননামা/তালাকনামা/মৃত্যু সনদ/ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সম্পাদিত হলফনামা/বিবাহ বিচ্ছেদ ডিক্রির সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে। এক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, প্রয়োজনে, সরেজমিন তদন্ত করিতে পারিবেন।

(৩) পিতা/মাতার নাম সংশোধনের ক্ষেত্রে, জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর এসএসসি, এইচএসসি বা সমমান সনদপত্র (যদি উহাতে পিতা/মাতার নাম উল্লিখিত থাকে) এবং জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর পিতা, মাতা, ভাই ও বোনের জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে। এক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, প্রয়োজনে, সরেজমিন তদন্ত করিতে পারিবেন।

(৪) পিতা/মাতার নামের পূর্বে “মৃত” অভিব্যক্তিটি সংযোজন বা বিয়োজন করিতে চাহিলে, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে, পিতা/মাতার মৃত্যু সনদের সত্যায়িত অনুলিপি বা তাহাদের জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত অনুলিপি ও জীবিত থাকিবার সমর্থনে সংশ্লিষ্ট এলাকার ইউপি চেয়ারম্যান/পৌর মেয়র/কাউনিসলরের প্রত্যয়নপত্র জমা দিতে হইবে।

(৫) ঠিকানা (বাসা/হোল্ডিং/গ্রাম/রাস্তা/ডাকঘর) সংশোধনের ক্ষেত্রে, সঠিক ঠিকানার স্বপক্ষে বাড়ির দলিল/টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিল/বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র/বাড়িভাড়া রশিদের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে।

(৬) রক্তের গ্রুপ সংযোজন বা সংশোধনের ক্ষেত্রে, উহার স্বপক্ষে ডাক্তারী সনদপত্র জমা দিতে হইবে।

(৭) শিক্ষাগত যোগ্যতা সংশোধনের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে।

(৮) টিআইএন/ড্রাইভিং লাইসেনস নম্বর/পাসপোর্ট নম্বর সংশোধনের ক্ষেত্রে, প্রয়োজনে, টিআইএন সনদ/ড্রাইভিং লাইসেনস/পাসপোর্টের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে।

(৯) অন্যবিধ যে কোনো সংশোধনের ক্ষেত্রে, উক্তরূপ সংশোধনের স্বপক্ষে উপযুক্ত সনদ, দলিল ইত্যাদির সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হইবে।

(১০) আবেদনপত্রের সহিত দাখিলকৃত অনুলিপিসমূহ নিম্নবর্ণিত ব্যক্তিবর্গ সত্যায়ন করিতে পারিবেন: (ক) সংসদ সদস্য, (খ) স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, (গ) গেজেটেড সরকারি কর্মকর্তা, এবং (ঘ) মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান।

(১১) অসম্পূর্ণ বা ত্রুটিপূর্ণ আবেদন বাতিল বলিয়া গণ্য হইবে।

নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট সম্পর্কে মতামত প্রাদান করুন।

এই পোস্টটি যদি আপনার ভাল লাগে অথবা কাজে আসে তাহলে দয়া করে নিচে আপনার মতামত জানাবেন।  আর যদি এই পোষ্টটি সম্পর্কে আপনার আরও জিজ্ঞাসা থাকে তাহলে নিচে কমেন্ট করুন।  জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন সম্পর্কে আপনার পরিচিত কাউকে জানাতে চান তাহলে এই পোষ্টটি আপনার ফেসবুক প্রোফাইলে শেয়ার করুন। 


কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.